আগুনের পরশমনি ছবিটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক:
(মিডিয়া ফায়ার লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪, লিঙ্ক৫, লিঙ্ক৬, লিঙ্ক৭, লিঙ্ক৮, লিঙ্ক৯,লিঙ্ক১০)
শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ফয়জুর রহমান আহমেদের বড় ছেলে হুমায়ূন আহমেদ। তার পিতা একজন পু্লিশ কর্মকর্তা ছিলেন, তিনি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিওহুসেবে কর্তব্যরত অবস্হায় শহীদ হন।১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী হুমায়ন আহমেদকে আটক করে এবং হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিক ভাবে বেচে যান।মা আর ছোট ভাইবোন নিয়ে তাকে প্রাণ বাঁচাতে ছুটতে হয়েছে নানা জায়গায়। তবে মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ না নিতে পারায় তার মনো-বেদনা ছিল।১৯৯৪ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কাহিনী নিয়ে রচনা করা হয় ‘আগুনের পরশমনি’
অভিনয়ে: আসাদুজ্জামান নূর, বিপাশা হায়াত, আসাদুজ্জমান নূর, ডলি জহুর ও আরো অনেকে।
পুরষ্কার: চলচ্চিত্রটি ১৯৯৮ সালে ৮ টি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার পায়। যথাঃশ্রেষ্ঠ কাহিনিকার: হুমায়ূন আহমেদ,শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা: হুমায়ূন আহমেদ,শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী: বিপাশা হায়াত,শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক: সত্য সাহা,শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক: মফিজুল হক,শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী: শিলা আহমেদ, শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার: হোসনে আরা পুতুল
কাহিনী সংক্ষেপঃ১৯৭১ সালের মে মাস। অবরুদ্ধ ঢাকায় ভীষণ নিস্তব্ধ রাতের বুক চিরে ছুটছে হানাদার বাহিনীর সাঁজোয়া গাড়ির বহর। তীব্র হতাশা, তীব্র ভয়ে কাঁপছে মানুষ। অবরুদ্ধ ঢাকার একটি পরিবারের কর্তা মতিন সাহেব ট্রানজিস্টার শোনার চেষ্টা করছেন মৃদু ভলিউমে। ভয়েস অব আমেরিকা, বিবিসি, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র শোনার চেষ্টা করছেন। নব ঘোরাচ্ছেন ট্রানজিস্টারের। হঠাৎ শুনতে পেলেন বজ্রকণ্ঠের অংশ বিশেষ : ‘মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি / রক্ত আরও দিবঃ / এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম / এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।মতিন সাহেবের পরিবারে কয়েকদিন পর হাজির হন উনার বন্ধুর ছেলে বদি (আসাদুজ্জামান নূর) বদিএবং তার সাথের মুক্তিযোদ্ধা রা একের পর এক অভিযান করে সফলতা লাভ করে কিন্তু এক এক করে তারা পাক বাহিনী র হাতে বন্ধী হয়। ধরা পড়েও গেরিলাযোদ্ধা রাশেদুল করিম (ফজলুল কবীর তুহিন) জিজ্ঞাসাবাদের সময় থু থু ছিটিয়েছেন পাকিস্তানী মেজরের মুখে। হাতের আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে তাঁর। মাথা নোয়াননি।অবশেষে আসাদুজ্জামান নূর গুলি খান। তাকে সারানোর মত ডাক্তার ঔষধের এর জন্য সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।কিন্তু তিনি কি পারবেন সকাল পর্যন্ত বাচতে? তিনি কি আরেকটি সূর্যালোক দেখতে পাবেন?
(মিডিয়া ফায়ার লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪, লিঙ্ক৫, লিঙ্ক৬, লিঙ্ক৭, লিঙ্ক৮, লিঙ্ক৯,লিঙ্ক১০)
শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ফয়জুর রহমান আহমেদের বড় ছেলে হুমায়ূন আহমেদ। তার পিতা একজন পু্লিশ কর্মকর্তা ছিলেন, তিনি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিওহুসেবে কর্তব্যরত অবস্হায় শহীদ হন।১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী হুমায়ন আহমেদকে আটক করে এবং হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিক ভাবে বেচে যান।মা আর ছোট ভাইবোন নিয়ে তাকে প্রাণ বাঁচাতে ছুটতে হয়েছে নানা জায়গায়। তবে মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ না নিতে পারায় তার মনো-বেদনা ছিল।১৯৯৪ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কাহিনী নিয়ে রচনা করা হয় ‘আগুনের পরশমনি’
অভিনয়ে: আসাদুজ্জামান নূর, বিপাশা হায়াত, আসাদুজ্জমান নূর, ডলি জহুর ও আরো অনেকে।
পুরষ্কার: চলচ্চিত্রটি ১৯৯৮ সালে ৮ টি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার পায়। যথাঃশ্রেষ্ঠ কাহিনিকার: হুমায়ূন আহমেদ,শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা: হুমায়ূন আহমেদ,শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী: বিপাশা হায়াত,শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক: সত্য সাহা,শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক: মফিজুল হক,শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী: শিলা আহমেদ, শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার: হোসনে আরা পুতুল
কাহিনী সংক্ষেপঃ১৯৭১ সালের মে মাস। অবরুদ্ধ ঢাকায় ভীষণ নিস্তব্ধ রাতের বুক চিরে ছুটছে হানাদার বাহিনীর সাঁজোয়া গাড়ির বহর। তীব্র হতাশা, তীব্র ভয়ে কাঁপছে মানুষ। অবরুদ্ধ ঢাকার একটি পরিবারের কর্তা মতিন সাহেব ট্রানজিস্টার শোনার চেষ্টা করছেন মৃদু ভলিউমে। ভয়েস অব আমেরিকা, বিবিসি, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র শোনার চেষ্টা করছেন। নব ঘোরাচ্ছেন ট্রানজিস্টারের। হঠাৎ শুনতে পেলেন বজ্রকণ্ঠের অংশ বিশেষ : ‘মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি / রক্ত আরও দিবঃ / এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম / এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।মতিন সাহেবের পরিবারে কয়েকদিন পর হাজির হন উনার বন্ধুর ছেলে বদি (আসাদুজ্জামান নূর) বদিএবং তার সাথের মুক্তিযোদ্ধা রা একের পর এক অভিযান করে সফলতা লাভ করে কিন্তু এক এক করে তারা পাক বাহিনী র হাতে বন্ধী হয়। ধরা পড়েও গেরিলাযোদ্ধা রাশেদুল করিম (ফজলুল কবীর তুহিন) জিজ্ঞাসাবাদের সময় থু থু ছিটিয়েছেন পাকিস্তানী মেজরের মুখে। হাতের আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে তাঁর। মাথা নোয়াননি।অবশেষে আসাদুজ্জামান নূর গুলি খান। তাকে সারানোর মত ডাক্তার ঔষধের এর জন্য সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।কিন্তু তিনি কি পারবেন সকাল পর্যন্ত বাচতে? তিনি কি আরেকটি সূর্যালোক দেখতে পাবেন?
শ্রাবণ মেঘের দিন
ছবিটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক
(মিডিয়া ফায়ার লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪)
ছবিটির গান ডাউনলোড লিঙ্ক
পরিচালক:হুমায়ুন আহমেদ
প্রযোজক:নূহাশ চলচ্চিত্র
কাহিনী:হুমায়ুন আহমেদ এরই লেখা শ্রাবণ মেঘের দিন উপন্যাস অবলম্বনে নূহাশ চলচ্চিত্রের ব্যানারে ছবিটি নির্মাণ করা হয়।
শ্রেষ্ঠাংশেঃজাহিদ হাসান, শাওন, মাহফুজ আহমেদ, আনোয়ারা, মুক্তি, গোলাম মোস্তফা,সালেহ আহমেদ ও ডাঃ এজাজ।
সঙ্গীত পরিচালকঃমকসুদ জামিল মিন্টু
চিত্র গ্রহণঃমাহফুজুর রহমান খান
সম্পাদনাঃআতিকুর রহান মল্লিক
পরিবেশকঃনূহাশ চলচ্চিত্র
কাহিনী সংক্ষেপঃ
“মতি” (জাহিদ হাসান) একজন গাতক (গায়ক) তাকে মনে মনে ভালবাসে ঐ গ্রামেরই একটি মেয়ে “কুসুম” (শাওন) তার গানের গলাও খুব ভাল, সে সব সময় ভাবে মতি মিয়াকে নিয়ে একটা গানের দল করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়াবে। কিন্তু ঢাকাথেকে আসা ঐ গ্রামের জমিদার (গোলাম মোস্তফা) নাতনি “শাহানা”কে (মুক্তি) ভালবাসে মতি তবে জানেনা শাহানা তাকে একজন ভাল মানুষ হিসেবে মুল্যায়ন করে মাত্র। এদিকে কুসুমের বাবা উজান থেকে একটি ছেলে “সুরুজ”কে (মাহফুজ আহমেদ) নিয়ে আসে কুসুমের সথে বিয়ে দেয়ার জন্য। ঐ গ্রামের বাসিন্দা “পরান” (ডাঃ এজাজ) এর স্ত্রী প্রসব বেদনায় ছটফট করছিল জমিদারের নাতনি শাহানা একজন ডাক্তার এই ভেবে মতি মিয়া তাকে ডেকে আনে। শাহানা এসে বুঝতে উনার পেটের বাচ্চা উল্টে আছে সে বইতে পড়েছে এর চিকিৎসার ব্যাপারে কিন্তু বাস্তবে কখনো করেনি, তবুও কোন উপায় না দেখে সাহস করে সেই সন্তান সাভাবিক ভাবে ডেলিভারি করাতে সক্ষম হয়। এবং যেই জমিদারকে এলাকার সবাই ঘৃনার চোখে দেখত তারা সবাই এখন তাকে সম্মান করে। একদিকে কুসুমের বিয়ের আয়োজন চলছে এন্যদিকে জমিদারের নাতনিরা ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে জমিদার সহ, জমিদার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি মিলিটারীদের বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করেছিল তাই গ্রামের সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে তার জমিদার বাড়ি একটি হাসপাতালের জন্য দান করে বিদায় নেয়, আর তাই গ্রামের প্রাই সবাই চলে আসে তাদের বিদায় জানাতে। কুসুম বাড়িতে একা মতিকে না পাওয়ার কষ্টে সে বিষ পান করে, কুসুমের মা টের পেয়ে সবাইকে ডাকে এবং তাকে নিয়ে মতি আর সুরুজ নৌকায় ছোটে ডাক্তার শাহানার ছুতে কিন্তু মাঝপথেই সোয়া চান পাখি চিরনিদ্রায় শায়ীত হয়।
ছবিটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক
(মিডিয়া ফায়ার লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪)
ছবিটির গান ডাউনলোড লিঙ্ক
পরিচালক:হুমায়ুন আহমেদ
প্রযোজক:নূহাশ চলচ্চিত্র
কাহিনী:হুমায়ুন আহমেদ এরই লেখা শ্রাবণ মেঘের দিন উপন্যাস অবলম্বনে নূহাশ চলচ্চিত্রের ব্যানারে ছবিটি নির্মাণ করা হয়।
শ্রেষ্ঠাংশেঃজাহিদ হাসান, শাওন, মাহফুজ আহমেদ, আনোয়ারা, মুক্তি, গোলাম মোস্তফা,সালেহ আহমেদ ও ডাঃ এজাজ।
সঙ্গীত পরিচালকঃমকসুদ জামিল মিন্টু
চিত্র গ্রহণঃমাহফুজুর রহমান খান
সম্পাদনাঃআতিকুর রহান মল্লিক
পরিবেশকঃনূহাশ চলচ্চিত্র
কাহিনী সংক্ষেপঃ
“মতি” (জাহিদ হাসান) একজন গাতক (গায়ক) তাকে মনে মনে ভালবাসে ঐ গ্রামেরই একটি মেয়ে “কুসুম” (শাওন) তার গানের গলাও খুব ভাল, সে সব সময় ভাবে মতি মিয়াকে নিয়ে একটা গানের দল করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়াবে। কিন্তু ঢাকাথেকে আসা ঐ গ্রামের জমিদার (গোলাম মোস্তফা) নাতনি “শাহানা”কে (মুক্তি) ভালবাসে মতি তবে জানেনা শাহানা তাকে একজন ভাল মানুষ হিসেবে মুল্যায়ন করে মাত্র। এদিকে কুসুমের বাবা উজান থেকে একটি ছেলে “সুরুজ”কে (মাহফুজ আহমেদ) নিয়ে আসে কুসুমের সথে বিয়ে দেয়ার জন্য। ঐ গ্রামের বাসিন্দা “পরান” (ডাঃ এজাজ) এর স্ত্রী প্রসব বেদনায় ছটফট করছিল জমিদারের নাতনি শাহানা একজন ডাক্তার এই ভেবে মতি মিয়া তাকে ডেকে আনে। শাহানা এসে বুঝতে উনার পেটের বাচ্চা উল্টে আছে সে বইতে পড়েছে এর চিকিৎসার ব্যাপারে কিন্তু বাস্তবে কখনো করেনি, তবুও কোন উপায় না দেখে সাহস করে সেই সন্তান সাভাবিক ভাবে ডেলিভারি করাতে সক্ষম হয়। এবং যেই জমিদারকে এলাকার সবাই ঘৃনার চোখে দেখত তারা সবাই এখন তাকে সম্মান করে। একদিকে কুসুমের বিয়ের আয়োজন চলছে এন্যদিকে জমিদারের নাতনিরা ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে জমিদার সহ, জমিদার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি মিলিটারীদের বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করেছিল তাই গ্রামের সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে তার জমিদার বাড়ি একটি হাসপাতালের জন্য দান করে বিদায় নেয়, আর তাই গ্রামের প্রাই সবাই চলে আসে তাদের বিদায় জানাতে। কুসুম বাড়িতে একা মতিকে না পাওয়ার কষ্টে সে বিষ পান করে, কুসুমের মা টের পেয়ে সবাইকে ডাকে এবং তাকে নিয়ে মতি আর সুরুজ নৌকায় ছোটে ডাক্তার শাহানার ছুতে কিন্তু মাঝপথেই সোয়া চান পাখি চিরনিদ্রায় শায়ীত হয়।
দুই দুয়ারী
ছবিটি ডাউনলোড করার
ইউটিউব লিঙ্ক
ম্যাজিক রিয়েলিজমের গল্প নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন তার তৃতীয় ছবি ‘দুই দুয়ারী’। ছবিটি মুক্তি পায় ২০০০ সালে। এই ছবিটিতে পরিচালক তুলে ধরেছেন একজন রহস্য মানবের কিছু রহস্যময় ঘটনা, যিনি আশ্চর্য উপায়ে মানুষের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে থাকেন। ছবিটির হাস্যরসকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
অভিনয় করেন: রিয়াজ, মেহের আফরোজ শাওন, মাহফুজ আহমেদ, ডা. এজাজুল ইসলাম, মাসুদ আলী খান ও আরো অনেকে।
পুরষ্কার: ২০০০ সালে ‘দুই দুয়ারী’ ছবিটি দুটি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। শাখা দুটি হচ্ছে- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (রিয়াজ) ও শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (মাহফুজুর রহমান খান)।
পরিচালনায়: নুহাশ চলচ্চিত্র
ছবিটি ডাউনলোড করার
ইউটিউব লিঙ্ক
ম্যাজিক রিয়েলিজমের গল্প নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন তার তৃতীয় ছবি ‘দুই দুয়ারী’। ছবিটি মুক্তি পায় ২০০০ সালে। এই ছবিটিতে পরিচালক তুলে ধরেছেন একজন রহস্য মানবের কিছু রহস্যময় ঘটনা, যিনি আশ্চর্য উপায়ে মানুষের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে থাকেন। ছবিটির হাস্যরসকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
অভিনয় করেন: রিয়াজ, মেহের আফরোজ শাওন, মাহফুজ আহমেদ, ডা. এজাজুল ইসলাম, মাসুদ আলী খান ও আরো অনেকে।
পুরষ্কার: ২০০০ সালে ‘দুই দুয়ারী’ ছবিটি দুটি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। শাখা দুটি হচ্ছে- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (রিয়াজ) ও শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (মাহফুজুর রহমান খান)।
পরিচালনায়: নুহাশ চলচ্চিত্র
চন্দ্রকথা
ছবিটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক
(লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪)
২০০৩ সালে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন তার চতুর্থ ছবি ‘চন্দ্রকথা’। পুরনো দিনের জমিদারদের কঠোর মনোভাব, বিলাসিতা আর শিল্পকর্মের প্রতি গভীর অনুরাগ ছবিটিতে তুলে ধরা হয়। এ ছবিতে হুমায়ূন আহমেদ একই সঙ্গে তুলে ধরেন মানবতা আর নিষ্ঠুরতা।
অভিনয় করেন: ফেরদৌস, শাওন, চম্পা, আসাদুজ্জামান নূর, আহমেদ রুবেল, স্বাধীন খসরু, ডা. এজাজুল ইসলাম ও আরো অনেকে।
ছবিটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক
(লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪)
২০০৩ সালে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন তার চতুর্থ ছবি ‘চন্দ্রকথা’। পুরনো দিনের জমিদারদের কঠোর মনোভাব, বিলাসিতা আর শিল্পকর্মের প্রতি গভীর অনুরাগ ছবিটিতে তুলে ধরা হয়। এ ছবিতে হুমায়ূন আহমেদ একই সঙ্গে তুলে ধরেন মানবতা আর নিষ্ঠুরতা।
অভিনয় করেন: ফেরদৌস, শাওন, চম্পা, আসাদুজ্জামান নূর, আহমেদ রুবেল, স্বাধীন খসরু, ডা. এজাজুল ইসলাম ও আরো অনেকে।
শ্যামল ছায়া
ছবিটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক
(লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪)
ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায় ২০০৫ সালে হুমায়ুন আহমেদ নির্মাণ করেন ‘শ্যামল ছায়া’ ছবিটি। এ ছবিটিতে মুক্তিযুদ্ধকে তিনি ভিন্ন আঙ্গিকে সেলুলয়েডে তুলে ধরেন। একাত্তরে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে পুরো জাতির মধ্যে যে দেশপ্রেম আর একতা তৈরি হয়েছিল তাই ছিল এ ছবির প্রধান প্রতিপাদ্য। পাশাপাশি তুলে ধরা হয় মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা। শ্যামল ছায়া’ বিশ্ব চলচ্চিত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার অস্কারে বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে।
অভিনয় করেন: রিয়াজ, শাওন, হুমায়ূন ফরীদি, তানিয়া আহমেদ, চ্যালেঞ্জার, ডা. এজাজুল ইসলাম প্রমুখ।
ছবিটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক
(লিঙ্ক১, লিঙ্ক২, লিঙ্ক৩, লিঙ্ক৪)
ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায় ২০০৫ সালে হুমায়ুন আহমেদ নির্মাণ করেন ‘শ্যামল ছায়া’ ছবিটি। এ ছবিটিতে মুক্তিযুদ্ধকে তিনি ভিন্ন আঙ্গিকে সেলুলয়েডে তুলে ধরেন। একাত্তরে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে পুরো জাতির মধ্যে যে দেশপ্রেম আর একতা তৈরি হয়েছিল তাই ছিল এ ছবির প্রধান প্রতিপাদ্য। পাশাপাশি তুলে ধরা হয় মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা। শ্যামল ছায়া’ বিশ্ব চলচ্চিত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার অস্কারে বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে।
অভিনয় করেন: রিয়াজ, শাওন, হুমায়ূন ফরীদি, তানিয়া আহমেদ, চ্যালেঞ্জার, ডা. এজাজুল ইসলাম প্রমুখ।
নয় নম্বর বিপদ সংকেত
ইউটিউব ডাউনলোড লিঙ্ক
হুমায়ূন আহমেদ নির্মিত সম্পূর্ণ হাস্যরসের ছবি ‘নয় নম্বর বিপদ সংকেত’। ইমপ্রেস টেলিফিল্ম প্রযোজিত এ ছবিকে নির্মাতা নিজেই অর্থহীন ছবি বলে উল্লেখ করেছেন। একজন ধনাঢ্য বয়স্ক ব্যক্তি হঠাৎ করে তার আপনজনদের কাছে পেতে চান। তাদের এক করা তার জন্য হয়ে উঠে কঠিন। সবাইকে তার মৃত্যু সংবাদ দিয়ে একত্রিত করা হয়। ঘটতে থাকে একের পর এক মজার মজার ঘটনা। সম্পূর্ণ বিনোদনধর্মী ছবি
অভিনয় করেন : রহমত আলী, তানিয়া আহমেদ, রুপক, মিঠু, ডা. এজাজ আহমেদ, ফারুক আহমেদ প্রমুখ।
ইউটিউব ডাউনলোড লিঙ্ক
হুমায়ূন আহমেদ নির্মিত সম্পূর্ণ হাস্যরসের ছবি ‘নয় নম্বর বিপদ সংকেত’। ইমপ্রেস টেলিফিল্ম প্রযোজিত এ ছবিকে নির্মাতা নিজেই অর্থহীন ছবি বলে উল্লেখ করেছেন। একজন ধনাঢ্য বয়স্ক ব্যক্তি হঠাৎ করে তার আপনজনদের কাছে পেতে চান। তাদের এক করা তার জন্য হয়ে উঠে কঠিন। সবাইকে তার মৃত্যু সংবাদ দিয়ে একত্রিত করা হয়। ঘটতে থাকে একের পর এক মজার মজার ঘটনা। সম্পূর্ণ বিনোদনধর্মী ছবি
অভিনয় করেন : রহমত আলী, তানিয়া আহমেদ, রুপক, মিঠু, ডা. এজাজ আহমেদ, ফারুক আহমেদ প্রমুখ।
আমার আছে জল
ইউটিউব ডাউনলোড লিঙ্ক
হুমায়ূন আহমেদের পাঠক নন্দিত উপন্যাস ‘আমার আছে জল’ । নুহাশ চলচ্চিত্রের প্রযোজনায় এ ছবির কাহিনী, সংলাপ, চিত্রনাট্য, গীত রচনা, শিল্প নির্দেশনা ও পরিচালনা করেছেন হুমায়ুন আহমেদ নিজেই। সিলেটের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়িত এ ছবিতে একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা অবকাশ যাপন আর ত্রিভুজ প্রেমের গল্প তুলে ধরা হয়।
অভিনয় করেন: বিদ্যা সিনহা মিম, ফেরদৌস, জাহিদ হাসান, শাওন, পীযূষ বন্দোপাধ্যায়, সালেহ আহমেদ, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, মুনমুন আহমেদ, এজাজুল ইসলাম, মুনিরা মিঠু, মাজনুন মিজান, পুতুল, রুদ্র, ওয়াফা প্রমুখ।
পুরস্কার :২০০৮ সালে ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ছবি ‘আমার আছে জল’ দু’টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। শাখা দু’টি হচ্ছে- শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (মাহফুজুর রহমান খান) ও শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী (মৃধা ইবশার নাওয়ার ওয়াফা)।
ইউটিউব ডাউনলোড লিঙ্ক
হুমায়ূন আহমেদের পাঠক নন্দিত উপন্যাস ‘আমার আছে জল’ । নুহাশ চলচ্চিত্রের প্রযোজনায় এ ছবির কাহিনী, সংলাপ, চিত্রনাট্য, গীত রচনা, শিল্প নির্দেশনা ও পরিচালনা করেছেন হুমায়ুন আহমেদ নিজেই। সিলেটের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়িত এ ছবিতে একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা অবকাশ যাপন আর ত্রিভুজ প্রেমের গল্প তুলে ধরা হয়।
অভিনয় করেন: বিদ্যা সিনহা মিম, ফেরদৌস, জাহিদ হাসান, শাওন, পীযূষ বন্দোপাধ্যায়, সালেহ আহমেদ, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, মুনমুন আহমেদ, এজাজুল ইসলাম, মুনিরা মিঠু, মাজনুন মিজান, পুতুল, রুদ্র, ওয়াফা প্রমুখ।
পুরস্কার :২০০৮ সালে ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ছবি ‘আমার আছে জল’ দু’টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। শাখা দু’টি হচ্ছে- শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (মাহফুজুর রহমান খান) ও শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী (মৃধা ইবশার নাওয়ার ওয়াফা)।