বিবাহিত জীবন
হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রীর নাম গুলতেকিন আহমেদ।তাদের বিয়ে হয় ১৯৭৩ সালে। এই দম্পতির তিন মেয়ে এবং দুই ছেলে। তিন মেয়ের নাম বিপাশা আহমেদ,নোভা আহমেদ,শীলা আহমেদ এবং ছেলের নাম নূহাশ আহমেদ। অন্য আরেকটি ছেলে অকালে মারা যায়।১৯৯০ মালের মধ্য ভাগ থেকে শীলার বান্ধবী এবং তার বেশতিছু নাটক-চলচ্চিত্রে অভিনয় করা অভিনেত্রী শাওনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠতা জন্মে। এর ফলে সৃষ্ট পারিবারিক অশান্তির কারনে দীর্ঘ ৩২ বছরের দাম্পত্য জীবনের অবসান ঘটিয়ে ২০০৫ সালে ডিভোর্সের মাধ্যমে তাঁরা পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে যান।এবং ওই বছরই শাওনকে বিয়ে করেন। এ ঘরে তাদের তিন ছেলেমেয়ে জন্মগ্রহন করে। প্রথম ভূমিষ্ঠ কন্যাটি মারা যায়।ছেলেদের নাম নিষাদ হুমায়ূন ও নিনিত হুমায়ূন।
|
ব্যাক্তি জীবন
বিবরবাসী মানুষ ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ,তবে ছিলেন মজলিশী।রসিকতা তার প্রিয়।তিনি ভণিতাবিহীন।নীরবে মানুষের স্বভাব-প্রকৃতি ও আচার-আচরন খেয়াল করা তার শখ। তবে সাহিত্য পরিমন্ডলে রাজনীতি বা দলাদলিতে তিনি কখনো নিজেকে জড়িয়ে ফেলেননি। তিনি স্বল্পবাক,কিছুটা লাজুক প্রকৃতির মানুষ এবং বিপুল জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও অন্তরাল জীবন-যাপনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন।তিনি ছবি একেও অবসর সময় কাটাতে ভালোবাসতেন।তিনি অত্যন্ত অভিমানী প্রকৃতির মানুষ ছিলেন।স্ত্রী গুলতেকিনের সাথে আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদের পর আত্নীয়-স্বজন ও বন্ধুদের কাছ থেকে যে বৈরী ব্যবহার পেয়েছেন তা তাকে ব্যথিত করেছে।হৃদরোগের কারণে তিনি প্রায়ই মৃত্যুচিন্তায় মগ্ন হয়ে পড়েন। বাংলাদেশে তার প্রভাব তীব্র ও গভীর,এ জন্য জাতীয় বিষয়ে ও সংকটে প্রায়ই তার বক্তব্য সংবাদ মাধ্যমগুলো গুরুত্বের সাথে প্রকাশ করে থাকে।
|
পেশাজীবন
তার পেশাজীবন শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে অধ্যাপনার মধ্য দিয়ে। পরবর্তীতে তিনি অধ্যাপনা ছেরে দিয়ে সম্পূর্ন ভাবে লেখালেখি ,নাটক,চলচিত্র নির্মানে মনোনিবেশ করেন।
|
আপনি আরও জানতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন!
জন্ম এবং নাম পরিবর্তন, শৈশব এবং পড়ালেখা, পেশা জীবন, বিবাহিত জীবন, ব্যাক্তি জীবন, বসবাস,সাহিত্যকৃতি, যেভাবে সাহিত্য আসক্ত হলেন, তার লেখা উপন্যাস সমূহ, নাটকরচনা, ছবি তৈরি, কবি হিসেবে, হুমায়ন আহমেদের গান, আকিয়ে, যাদুকর, বাবা হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, স্বামী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, ভাই হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ,সন্তান হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, সহকর্মী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, নূহাশ পল্লী, হুমায়ূনের সেন্টমার্টিনে সমদ্র বিলাস, ১৯৭১ সালে হুমায়ূন আহমেদ, অবদান, পুরুষ্কার, আত্নজীবনী নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ, নেশা, মরন ব্যাধী ক্যান্সার, জীবনের শেষ দিন গুলি
জন্ম এবং নাম পরিবর্তন, শৈশব এবং পড়ালেখা, পেশা জীবন, বিবাহিত জীবন, ব্যাক্তি জীবন, বসবাস,সাহিত্যকৃতি, যেভাবে সাহিত্য আসক্ত হলেন, তার লেখা উপন্যাস সমূহ, নাটকরচনা, ছবি তৈরি, কবি হিসেবে, হুমায়ন আহমেদের গান, আকিয়ে, যাদুকর, বাবা হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, স্বামী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, ভাই হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ,সন্তান হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, সহকর্মী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, নূহাশ পল্লী, হুমায়ূনের সেন্টমার্টিনে সমদ্র বিলাস, ১৯৭১ সালে হুমায়ূন আহমেদ, অবদান, পুরুষ্কার, আত্নজীবনী নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ, নেশা, মরন ব্যাধী ক্যান্সার, জীবনের শেষ দিন গুলি