গ্রন্থ তালিকা
নির্বাচিত উপন্যাস; নন্দিত নরকে, লীলাবতী, কবি, শঙ্খ নীল কারাগার, মন্দ্রসপ্তক, দূরে কোথায়, সৌরভ, নী, ফেরা, কৃষ্ণপক্ষ, সাজঘর, বাসর, গৌরিপুর জংশন, নৃপতি, অমানুষ, বহুব্রীহি, এইসব দিনরাত্রি, দারুচিনি দ্বীপ, শুভ্র, নক্ষত্রের রাত, কোথাও কেউ নেই, আগুনের পরশমণি, শ্রাবণ মেঘের দিন, বৃষ্টি ও মেঘমালা, মেঘ বলেছে যাব যাব, জোছনা ও জননীর গল্প,প্রভৃতি।
সাহিত্যে আসক্ত হলেন যেভাবে
হুমায়ূন আহমেদের সাহিত্যের ভিতটা গড়ে ওঠে পারিবারিক বলয় থেকেই। তাঁর বাবা ছিলেন সাহিত্যের অনুরাগী। বাসায় নিয়মিত সাহিত্য আসর বসাতেন। সেই আসরের নাম ছিল সাহিত্য বাসর। গল্প লেখার অভ্যাসও ছিল তাঁর। যদিও সেসব গল্প কোথাও ছাপা হয়নি। তবে গ্রন্থাকারে তা প্রকাশিত হয়েছিল। সন্তানদের মধ্যে যাতে সাহিত্য বোধ জেগে ওঠে, সে চেষ্টা করেছেন তাঁর বাবা। মাঝেমধ্যে তিনি নির্দিষ্ট একটা বিষয় দিয়ে ছেলেমেয়েদের কবিতা লিখতে বলতেন। ঘোষণা করতেন, যার কবিতা সবচেয়ে ভালো হবে, তাকে দেওয়া হবে পুরস্কার।
হুমায়ূন আহমেদের বড় মামা শেখ ফজলুল করিম যিনি তাঁদের সঙ্গেই থাকতেন এবং যিনি ছিলেন তাঁদের সার্বক্ষণিক সঙ্গী, তিনি কবিতা লিখতেন, লিখতেন নাটক এবং সেই নাটক তিনি তাঁর ভাগনে-ভাগনিদের দিয়ে বাসায় গোপনে গোপনে মঞ্চস্থও করাতেন। আর হুমায়ূন আহমেদের নিজের ছিল গল্প, উপন্যাসের প্রতি অসাধারণ টান।
হুমায়ূন আহমেদের পড়া প্রথম সাহিত্য ‘ক্ষীরের পুতুল’। যদিও তাঁর বাবার বিশাল লাইব্রেরি ছিল। কিন্তু সব বই তিনি তালাবদ্ধ করে রাখতেন। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন, তাঁর সন্তানদের এসব বই পড়ার সময় এখনো হয়নি। কিন্তু ‘ক্ষীরের পুতুল’ পড়ার পর তিনি তাঁর বাবার বইয়ের আলমারি থেকে বই চুরি করে লুকিয়ে পড়তে শুরু করলেন এবং একদিন বাবার হাতে ধরা পড়ে গেলেন। বাবা তাঁকে নিয়ে গেলেন সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে। বইয়ের এক বিশাল সংগ্রহ সেখানে। যেদিকে চোখ যায় শুধু বই আর বই। বাবা তাঁকে লাইব্রেরির সদস্য করে দিলেন। সম্ভবত তিনিই ছিলেন এই লাইব্রেরির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য। এভাবেই সাহিত্যের প্রতি হুমায়ূন আহমদের জন্ম নেয় গভীর ভালোবাসা।
যদিও হুমায়ূন আহমদের প্রথম রচনা ‘নন্দিত নরকে, তবে তারও বহু পূর্বে দিনাজপুরের জগদ্দলে থাকা অবস্থায় একটি কুকুরকে নিয়ে তিনি ‘বেঙ্গল টাইগার’ নামে একটি সাহিত্য রচনা করেছিলেন।
হুমায়ূন আহমেদের বড় মামা শেখ ফজলুল করিম যিনি তাঁদের সঙ্গেই থাকতেন এবং যিনি ছিলেন তাঁদের সার্বক্ষণিক সঙ্গী, তিনি কবিতা লিখতেন, লিখতেন নাটক এবং সেই নাটক তিনি তাঁর ভাগনে-ভাগনিদের দিয়ে বাসায় গোপনে গোপনে মঞ্চস্থও করাতেন। আর হুমায়ূন আহমেদের নিজের ছিল গল্প, উপন্যাসের প্রতি অসাধারণ টান।
হুমায়ূন আহমেদের পড়া প্রথম সাহিত্য ‘ক্ষীরের পুতুল’। যদিও তাঁর বাবার বিশাল লাইব্রেরি ছিল। কিন্তু সব বই তিনি তালাবদ্ধ করে রাখতেন। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন, তাঁর সন্তানদের এসব বই পড়ার সময় এখনো হয়নি। কিন্তু ‘ক্ষীরের পুতুল’ পড়ার পর তিনি তাঁর বাবার বইয়ের আলমারি থেকে বই চুরি করে লুকিয়ে পড়তে শুরু করলেন এবং একদিন বাবার হাতে ধরা পড়ে গেলেন। বাবা তাঁকে নিয়ে গেলেন সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে। বইয়ের এক বিশাল সংগ্রহ সেখানে। যেদিকে চোখ যায় শুধু বই আর বই। বাবা তাঁকে লাইব্রেরির সদস্য করে দিলেন। সম্ভবত তিনিই ছিলেন এই লাইব্রেরির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য। এভাবেই সাহিত্যের প্রতি হুমায়ূন আহমদের জন্ম নেয় গভীর ভালোবাসা।
যদিও হুমায়ূন আহমদের প্রথম রচনা ‘নন্দিত নরকে, তবে তারও বহু পূর্বে দিনাজপুরের জগদ্দলে থাকা অবস্থায় একটি কুকুরকে নিয়ে তিনি ‘বেঙ্গল টাইগার’ নামে একটি সাহিত্য রচনা করেছিলেন।
আপনি আরও জানতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন!
জন্ম এবং নাম পরিবর্তন, শৈশব এবং পড়ালেখা, পেশা জীবন, বিবাহিত জীবন, ব্যাক্তি জীবন, বসবাস,সাহিত্যকৃতি, যেভাবে সাহিত্য আসক্ত হলেন, তার লেখা উপন্যাস সমূহ, নাটকরচনা, ছবি তৈরি, কবি হিসেবে, হুমায়ন আহমেদের গান, আকিয়ে, যাদুকর, বাবা হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, স্বামী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, ভাই হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ,সন্তান হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, সহকর্মী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, নূহাশ পল্লী, হুমায়ূনের সেন্টমার্টিনে সমদ্র বিলাস, ১৯৭১ সালে হুমায়ূন আহমেদ, অবদান, পুরুষ্কার, আত্নজীবনী নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ, নেশা, মরন ব্যাধী ক্যান্সার, জীবনের শেষ দিন গুলি
জন্ম এবং নাম পরিবর্তন, শৈশব এবং পড়ালেখা, পেশা জীবন, বিবাহিত জীবন, ব্যাক্তি জীবন, বসবাস,সাহিত্যকৃতি, যেভাবে সাহিত্য আসক্ত হলেন, তার লেখা উপন্যাস সমূহ, নাটকরচনা, ছবি তৈরি, কবি হিসেবে, হুমায়ন আহমেদের গান, আকিয়ে, যাদুকর, বাবা হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, স্বামী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, ভাই হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ,সন্তান হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, সহকর্মী হিসেবে হুমায়ূন আহমেদ, নূহাশ পল্লী, হুমায়ূনের সেন্টমার্টিনে সমদ্র বিলাস, ১৯৭১ সালে হুমায়ূন আহমেদ, অবদান, পুরুষ্কার, আত্নজীবনী নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ, নেশা, মরন ব্যাধী ক্যান্সার, জীবনের শেষ দিন গুলি